ছবিতে অনন্ত
জীবন ও কর্ম
বেশিদিন আগের কথা নয়। মুক্তচিন্তা, বিজ্ঞানমনস্কতা, ধর্মান্ধতা ও কুসংস্কারবিরোধিতা ব্যাপারগুলো কিছু বুদ্ধিজীবীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। তাদের কেউ কেউ এগুলো নিয়ে জটিল থেকে জটিলতর কিছু কথা লেখতেন, কেউ হয়ত পাঠ করত, কেউ সম্মান দেখিয়ে তুলে রাখত। কিন্তু একটি শোষণ-নিপীড়ণহীন, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠণের জন্য মুক্তচিন্তা, ইহজাগতিকতা, বিজ্ঞানমনস্কতা ও কুসংস্কারবিরোধিতা যে সাধারণ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়াটা অতি আবশ্যক তা অনুধাবন করতে পেরেছিলেন গুটিকয়েক মানুষ। অনন্ত বিজয় দাশ(অক্টোবর ৬, ১৯৮২-মে, ১২, ২০১৫) সে রকম একজন। তার জন্ম সিলেট শহরে যেখানে এসব ব্যাপারে কথা বলার মত মানুষ সব সময়ই ছিল হাতে-গোণা। হয়ত কৈশোরে অবাক হয়ে লক্ষ্য করেছিলেন, এক ভয়াবহ অন্ধকার বলয়ে আটকা পড়েছেন তিনি। আবার বুঝতে পেরেছিলেন, এ অন্ধকার থেকে মুক্তির জন্য নামতে হবে সংগ্রামে। আরো পড়ুন >
ডাউনলোড করুন
মুক্তমনা বাংলা ব্লগে লেখা
- পাথরের আঘাতে শয়তান আহতও হয় না, মৃত্যুও ঘটে না।
তবে কেন এই পণ্ডশ্রম? - ওইখানে আমিও আছি/যেখানে সূর্যোদয়, প্রিয় স্বদেশ পাল্টে দেব/তুমি আর আমি বোধ হয়…
- বাংলাদেশে যে কোনো ঘটনা ঘটলেই
যদি…
কিন্তু…
তবে…
তথাপি…
মানে…
ইয়ে…
এই শব্দগুলো একটি বিশেষ গোষ্ঠী বা শ্রেণীর একচেটিয়া ব্যবহার্যের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এই শব্দগুলি প্রয়োগ করে তারা ঘটনার ন্যায্যতা দানে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।